বাগেরহাট জেলা ব্র্যান্ডিং বই
(0 User reviews)
114
বাগেরহাট শহর মসজিদের জন্য বিখ্যাত। মুসলিম সাধক খান জাহান
আলী এই জনপদ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি 15 শতকের একজন সাধু
ছিলেন, সম্ভবত তুর্কি বংশোদ্ভূত। তার শাসনামলে বাগেরহাট সুন্দরবনের
অন্তর্গত ছিল। তিনি জঙ্গল পরিষ্কার করে বাসযোগ্য করে তোলেন। তিনি
এর নাম দেন ‘খলিফাবাদ’। তিনি তার প্রশাসন পরিচালনার জন্য অনেক
দাপ্তরিক ভবন নির্মাণ করেন। তিনি অনেক মসজিদও নির্মাণ করেন এবং
ট্যাংক খনন করেন। তার নির্মিত ভবনগুলো এখন ভগ্নদশায়। বাগেরহাট
শহরকে 1973 সালে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা
দেওয়া হয়েছে।
বিনামূল্যে বইটি পড়তে ও ফ্রি ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন...
ফ্রী ডাউনলোড করুন
বাগেরহাট শহর মসজিদের জন্য বিখ্যাত। মুসলিম সাধক খান জাহান
আলী এই জনপদ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি 15 শতকের একজন সাধু
ছিলেন, সম্ভবত তুর্কি বংশোদ্ভূত। তার শাসনামলে বাগেরহাট সুন্দরবনের
অন্তর্গত ছিল। তিনি জঙ্গল পরিষ্কার করে বাসযোগ্য করে তোলেন। তিনি
এর নাম দেন ‘খলিফাবাদ’। তিনি তার প্রশাসন পরিচালনার জন্য অনেক
দাপ্তরিক ভবন নির্মাণ করেন। তিনি অনেক মসজিদও নির্মাণ করেন এবং
ট্যাংক খনন করেন। তার নির্মিত ভবনগুলো এখন ভগ্নদশায়। বাগেরহাট
শহরকে 1973 সালে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা
দেওয়া হয়েছে।
বাগেরহাট জেলার মোট আয়তন ৩,৯৫৯.১১ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে
গোপালগঞ্জ জেলা ও নড়াইল জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে
গোপালগঞ্জ জেলা, পিরোজপুর জেলা ও বরগুনা জেলা এবং পশ্চিমে
খুলনা জেলা। জেলার প্রধান নদীগুলো হলো পানগুচি, দারাটানা,
মধুমতি নদী, পশুর নদী, হরিণঘাটা, মংলা নদী, বলেশ্বর, বাংড়া
ও গোসাইরখালী।